আমার রোযা ও ঈদ: ব্যতিক্রমধর্মী অভিজ্ঞতা
আমার রোযা ও ঈদ: ব্যতিক্রমধর্মী অভিজ্ঞতা
চলতি বছর আমার রমযান মাসে একটি নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে। এ অভিজ্ঞতা
হল কন্যা সন্তানের জনক হওয়া এবং তৎপরবর্তী অনুভূতি। অর্ধাঙ্গী-সন্তানের ( জন্ম ২৩ মে
) অসুস্থতার জন্য ২৩ মে থেকে ৩১ মে ২০১৯ পর্যন্ত সময় কেটেছে পটুয়াখালী সরকারী মেডিকেল
কলেজ হসপিটালে। বর্তমানে সন্তান প্রসবে অস্ত্রোপাচারের আধিক্য দেখে শিহরিত হয়েছি। অস্ত্রোপাচারে
মধ্যম / উচ্চ / লাগামহীন ব্যয় দেখেও ব্যথিত হয়েছে। এসব কারনে সন্তান সম্ভবা দম্পতিদের
দুশ্চিন্তার শেষ থাকে না।
পটুয়াখালী সরকারী হাসপাতাল মসজিদের দৈনিক বাহারি ইফতার আয়োজন , রোগীর স্বজনদের ইফতারের সময় স্বস্তি দিত। এ যেন বিপুল সংখ্যক
রোযাদারের মান সম্মত আপ্যায়নের অনন্য দৃষ্টান্ত।
ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে ডিজিটাল যুগে বিভ্রান্তি মোটেও কাম্য
ছিল না। বহূ বছর পূর্বে এভাবে মধ্য রাতে ঈদের সিদ্ধান্ত এসেছিল। এগুলো অনাকাঙ্খিত অভিজ্ঞতা।
জীবনের ২/১ টি ঈদ ব্যতীত সব ঈদ-ই পরিবারের সাথে কাটিয়েছি। এবার
বিশেষ কারণে নিজের কর্মস্থল নেছারাবাদ কমপ্লেক্সে ঈদ উদযাপন করলাম। রাতে বাড়ি (পটুয়াখালী)
পৌঁছার আশা রাখি (ইনশা
আল্লাহ)।
কোন মন্তব্য নেই